শব্দদূষণ
শব্দদূষণ

অনুচ্ছেদঃ শব্দদূষণ

আজকের পোস্টে আমরা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অনুচ্ছেদ শেয়ার করব “শব্দদূষণ“। এই অনুচ্ছেদটি আশা করি তোমাদের পরীক্ষায় কমন আসবে। আমরা এই অনুচ্ছেদটি যত সম্ভব সহজ রাখার চেষ্টা করেছি – তোমাদের পড়তে সুবিধা হবে। চলো শুরু করা যাক।

শব্দদূষণ

শব্দদূষণ আধুনিক জীবনযাত্রার অন্যতম এক সংকটের নাম। বিশেষত শহরাঞ্চলে শব্দদূষণের মাত্রা অত্যধিক। এর প্রভাবে নষ্ট হচ্ছে মানুষের মনের শান্তি। সৃষ্টি হচ্ছে নানা শারীরিক সমস্যা। মানুষের একটি নির্দিষ্ট শ্রুতিসীমা রয়েছে। শব্দের ২০ থেকে ৪০ ডেসিবল মাত্রা হচ্ছে স্বাভাবিক। এর চেয়ে বেশি শব্দ সৃষ্টি হলেই ঘটে শব্দদূষণ । প্রতিনিয়ত নানা কারণে শব্দদূষণ ঘটছে। মোটর গাড়ির হর্ন, কলকারখানায় যন্ত্রপাতির বিকট আওয়াজ, টেলিভিশন, লোকজনের চেঁচামেচি ইত্যাদি কারণে শব্দদূষণ সৃষ্টি হচ্ছে।শব্দদূষণের ফলে আমাদের নানা ধরনের সমস্যা হচ্ছে।। শব্দদূষণের মূলে রয়েছে মানুষের অসচেতনতা। যান্ত্রিক সভ্যতার প্রভাবে মানুষের মন হয়ে উঠছে অস্থির, অসংযমী। তাই অকারণেই মানুষ গাড়ির হর্ন বাজায়, অন্যের সুবিধার কথা বিবেচনা না করে চিৎকার জুড়ে দেয়, মাইকে বিকট সুরে গান বাজায় । মানুষ বোঝে না এর মাধ্যমে পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। নিজের ও চারপাশের মানুষের ক্ষতি হচ্ছে । শব্দদূষণের হারকে ন্যূনতম পর্যায়ে নামিয়ে আনতে আমাদের সদিচ্ছাই যথেষ্ট ।

সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করছি আমাদের এই পোস্ট থেকে অনুচ্ছেদ যেটি তুমি চাচ্ছিলে সেটি পেয়ে গিয়েছ। যদি তুমি আমাদেরকে কোন কিছু জানতে চাও বা এই অনুচ্ছেদ নিয়ে যদি তোমার কোনো মতামত থাকে, তাহলে সেটি আমাদের কমেন্টে জানাতে পারো। আজকের পোস্টে এই পর্যন্তই, তুমি আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের বাকি পোস্ট গুলো দেখতে পারো।

See also  অনুচ্ছেদঃ শৈশবস্মৃতি

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *